Description
বইটির প্রধান বিষয়বস্তু:
-
হজরত ঈসা (আ.) এর জীবনের পরিচয়:
- হযরত ঈসা (আ.) ছিলেন মায়ের গর্ভে অস্বাভাবিকভাবে জন্মগ্রহণকারী, যার জন্ম ছিল একটি মহা আর্শ্চয। তাঁকে আল্লাহর এক বিশেষ নবী হিসেবে পাঠানো হয়েছিল। তাঁর জন্মের ঘটনা কুরআনে উল্লেখ করা হয়েছে, এবং এটি তাঁর এক বিশেষ মহিমা নির্দেশ করে।
- বইটি হযরত ঈসা (আ.) এর জন্ম, বেড়ে ওঠা এবং আল্লাহর নবুওয়াত লাভের ঘটনা বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবে।
-
হজরত ঈসা (আ.) এর মিশন:
- হযরত ঈসা (আ.) আল্লাহর একত্ববাদ ও নৈতিক শিক্ষা প্রচার করতে প্রেরিত হয়েছিলেন। তিনি সাধারণ মানুষের মধ্যে শিরক ও পাপাচার দূর করার জন্য, এবং আল্লাহর দিকে ফেরাতে জনগণকে আহ্বান করেন।
- বইটি হযরত ঈসা (আ.) এর শিক্ষা এবং তাঁর সমাজে সেই সময়কার অন্যায় কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তাঁর বার্তা তুলে ধরবে।
-
হজরত ঈসা (আ.) এর বিশেষ অলৌকিক ঘটনা:
- হযরত ঈসা (আ.) আল্লাহর অনুমতি ও সাহায্যে অনেক অলৌকিক কাজ সম্পাদন করেছেন, যার মধ্যে ছিল:
- মৃতদের জীবিত করা,
- অন্ধদের দৃষ্টি ফিরিয়ে দেওয়া,
- লেপ্রোসিস (চর্মরোগ) চিকিৎসা করা, ইত্যাদি।
- বইটি এসব অলৌকিক ঘটনার বিস্তারিত আলোচনা করবে এবং কীভাবে হযরত ঈসা (আ.) তাঁর সমাজের কাছে ঈমানের গুরুত্ব এবং আল্লাহর ক্ষমতা প্রদর্শন করেছিলেন তা তুলে ধরবে।
- হযরত ঈসা (আ.) আল্লাহর অনুমতি ও সাহায্যে অনেক অলৌকিক কাজ সম্পাদন করেছেন, যার মধ্যে ছিল:
-
হযরত ঈসা (আ.) এর সমাজের প্রতিক্রিয়া:
- হযরত ঈসা (আ.) যখন তাঁর নবুওয়াত প্রচার শুরু করেন, তখন তাঁর সমাজের কিছু লোক তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু করে। বিশেষত, ধর্মীয় নেতা ও শাসকরা তাঁকে ভয় পেয়ে তাঁকে হত্যা করার পরিকল্পনা করে।
- বইটি হযরত ঈসা (আ.) এর বিরুদ্ধে যাওয়া ষড়যন্ত্র এবং তাঁর উপর সামাজিক, রাজনৈতিক চাপের বিষয়ে আলোচনা করতে পারে।
-
হযরত ঈসা (আ.) এর আসমানে উঠা:
- কুরআনের শিক্ষা অনুযায়ী, হযরত ঈসা (আ.) কে crucifixion (ক্রুসিফিকেশন) এর মাধ্যমে হত্যা করা হয়নি। বরং আল্লাহ তাঁকে আসমানে তুলে নিয়েছেন। এই ঘটনা মুসলিমদের বিশ্বাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
- বইটি হযরত ঈসা (আ.) এর আসমানে ওঠার ঘটনা এবং তার আগে তাঁর উপর ষড়যন্ত্রের বিস্তারিত বর্ণনা করবে।
-
হযরত ঈসা (আ.) এর ভবিষ্যৎ আগমন:
- ইসলামী বিশ্বাস অনুযায়ী, হযরত ঈসা (আ.) একদিন পুনরায় পৃথিবীতে ফিরে আসবেন। তাঁর পুনরাগমন একটি মহা সংকেত হবে এবং তিনি দ্য গডের বার্তা প্রচার করবেন এবং অন্ধকার যুগের সমাপ্তি ঘটাবেন।
- বইটি হযরত ঈসা (আ.) এর পুনরাগমন এবং তার সাথে সম্পর্কিত ইসলামী ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আলোচনা করতে পারে।
বইটির উপকারিতা:
-
ইসলামী ইতিহাসের শিক্ষা:
- বইটি মুসলিমদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি শিক্ষা হতে পারে, যেহেতু এটি হযরত ঈসা (আ.) এর জীবন এবং তাঁর মিশনের ইতিহাস তুলে ধরবে। এটি মুসলিমদের ঈমান ও ধর্মীয় মূল্যবোধকে শক্তিশালী করবে।
-
আল্লাহর অলৌকিক ক্ষমতার উপলব্ধি:
- হযরত ঈসা (আ.) এর অলৌকিক কাজগুলো আল্লাহর অসীম ক্ষমতার এক উদাহরণ। বইটি মুসলিমদের আল্লাহর ক্ষমতা এবং তাঁর শক্তির প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপনে সাহায্য করবে।
-
ধর্মীয় শিক্ষা ও নৈতিক দিকনির্দেশনা:
- হযরত ঈসা (আ.) এর জীবন মুসলিমদের জন্য নৈতিক শিক্ষা প্রদান করবে। তিনি যে শান্তি, প্রেম, এবং একত্ববাদ প্রচার করেছেন, তা মুসলিমদের নৈতিক ও আধ্যাত্মিক জীবনের একটি দিকনির্দেশনা হতে পারে।
-
একত্ববাদ ও শান্তির গুরুত্ব:
- বইটি হযরত ঈসা (আ.) এর বার্তা এবং তাঁর প্রচারিত একত্ববাদ, শান্তি ও মানবতার গুরুত্ব তুলে ধরবে, যা মুসলিমদের জীবনে শান্তি ও শৃঙ্খলা স্থাপনে সহায়ক হতে পারে।
-
বিশ্ববিদ্যালয় বা দাওয়াতমূলক ব্যবহারের জন্য:
- বইটি বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বা দাওয়াতের কাজে ব্যবহার উপযোগী হতে পারে, যেহেতু এতে ইসলামের ধর্মীয় মূলনীতি, নবীজীর জীবন এবং অলৌকিক ঘটনাগুলোর মাধ্যমে ঈমান এবং আধ্যাত্মিক শিক্ষা প্রচারের গুরুত্ব আলোচিত হয়েছে।
Reviews
There are no reviews yet.