Description
📌 বইয়ের মূল বিষয়বস্তু
১. ইসলামে অভিভাবকত্বের গুরুত্ব
✅ সন্তান লালন-পালন ইসলামে একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ও আমানত।
✅ পিতা-মাতার দায়িত্ব কেবল খাওয়ানো, পড়াশোনা করানো নয়; বরং নৈতিক ও আত্মিক শিক্ষা দেওয়া।
✅ কুরআন ও হাদিসের আলোকে সঠিক প্যারেন্টিং-এর গুরুত্ব ব্যাখ্যা।
২. সন্তানের মানসিক বিকাশ ও সঠিক দিকনির্দেশনা
✅ শিশুদের মানসিক গঠন কেমন হওয়া উচিত এবং কিভাবে তাদের মাঝে ইতিবাচক মনোভাব তৈরি করা যায়।
✅ বয়সভেদে সন্তানের সঙ্গে কেমন আচরণ করা উচিত এবং তাদের ব্যক্তিত্ব গঠনে পিতামাতার ভূমিকা।
3. ইসলামিক মূল্যবোধে সন্তান গড়ে তোলা
✅ ছোটবেলা থেকেই নামাজ, সত্যবাদিতা, শিষ্টাচার ও নৈতিকতার শিক্ষা দেওয়া।
✅ প্রযুক্তির আসক্তি, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও দুনিয়াবি মোহ থেকে কীভাবে সন্তানদের সুরক্ষা করা যায়।
4. সন্তানের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলা
✅ সন্তানদের সঙ্গে শুধু শাসনের সম্পর্ক না রেখে কিভাবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করা যায়।
✅ দোয়া, পরামর্শ ও ভালোবাসার মাধ্যমে কীভাবে সন্তানকে সঠিক পথে পরিচালিত করা যায়।
5. চ্যালেঞ্জ ও সমাধান
✅ দুশ্চিন্তা, জেদ, রাগ ও একাকীত্ব দূর করতে কীভাবে পিতামাতা সহায়ক হতে পারেন।
✅ টিনএজ সন্তানদের সমস্যাগুলো কীভাবে মোকাবিলা করা যায়।
✅ কর্মজীবী পিতামাতার জন্য সন্তানকে সময় দেওয়ার কৌশল।
📌 বইটি থেকে যে শিক্ষা পাওয়া যায়
✅ সন্তান লালন-পালন একটি আমানত, তাই দায়িত্বশীলভাবে তাদের বড় করতে হবে।
✅ আধুনিক যুগের চ্যালেঞ্জের মোকাবিলায় ধর্মীয় ও মনোবৈজ্ঞানিক দিকনির্দেশনা প্রয়োজন।
✅ শুধু কঠোর শাসন নয়, বরং ভালোবাসা, দোয়া ও উপযুক্ত দিকনির্দেশনাই সন্তানের উন্নতির মূল চাবিকাঠি।
✅ একজন ভালো বাবা-মা হতে গেলে ধৈর্য, সংযম ও সচেতনতা দরকার।
Reviews
There are no reviews yet.